নতুন সংযোগের আবেদন ফিঃ
০১. সিঙ্গেল ফেজ আবাসিক/বানিজ্যিক/দলগত/দাতব্য প্রতিষ্ঠানের সংযোগর ক্ষেত্রেঃ
(ক) ১ হতে ০৯ জন পর্যন্ত গ্রাহকের ক্ষেত্রেঃ- ১০০ টাকা (জন প্রতি)
(খ) ১০ হতে ২০ জন পর্যন্ত গ্রুপ সম্মলিতঃ- ১৫০০.০০ টাকা (নির্ধারীত) গ্রাহকের ক্ষেত্রে।
(গ) ২১ জন ও তদুর্ধের গ্রুফ সম্বলিতঃ- ২০০০.০০ টাকা (নির্ধারীত) গ্রাহকের ক্ষেত্রে।
২. সেচ কার্যে বিদ্যুৎ সংযোগের জন্যঃ ২৫০.০০ টাকা।
৩. অস্থায়ী সংযোগের জন্যঃ ১৫০০.০০ টাকা।
৪. শিল্প সংযোগের জন্যঃ২৫০০.০০ টাকা।
৫. পোল স্থানান্তর/গাই স্থানান্তর/লাইন রুট পরিবর্তন/সার্ভিস ড্রপ রুট পরিবর্তনের জন্য আবেদন ফিঃ ৫০০.০০ টাকা।
৬. বৃহৎ শিল্প সংযোগের জন্যঃ ৫০০০.০০ টাকা।
নতুন সংযোগের জন্য জামানতের পরিমাণ
১. আবাসিক/বানিজ্যিক/দাতব্য প্রতিষ্ঠানঃ- ৬০০.০০ টাকা (প্রথম ০১ কিঃওঃ লোডের জন্য) পরবর্তিতে প্রতি কিঃ ওঃ লোডের জন্যঃ ২০০.০০ টাকা
২. শিল্প প্রতি কিঃ ওঃ লোডের জন্যঃ ১৮৬৮.০০ টাকা (ফেরতযোগ্য)
(ক) সিঙ্গেল ফেজ চাল/আটা/ধান কল এর ক্ষেত্রে প্রতি অশ্ব শক্তি লোডের জন্যঃ ৭৫০.০০ টাকা (অফেরতযোগ্য)
(খ) থ্রি ফেজ চাল/আটা/ধান কল এর ক্ষেত্রে প্রতি অশ্ব লোডের জন্যঃ ১৫০০.০০ টাকা।(অফেরতযোগ্য)
অস্থায়ী বিদ্যুৎ সংযোগ
· সামাজিক ও ধর্মীয় অনুষ্ঠান, বাণিজ্যিক কার্যক্রম এবং নির্মাণ কাজের নিমিত্তে স্বল্পকালীন সময়ের জন্য বিদ্যুৎ সংযোগ গ্রহন করতে পারবেন। সেক্ষেত্রে ২৩০/৪০০ ভোল্ট বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য মূল্যহার শ্রেনী জিপি এর জন্য প্রযোজ্য মূল্যহারকে ২ দ্বারা গুন করতে হবে। ১১ কেভি ও ৩৩ কেভি বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য মূল্যহার সংশ্লিষ্ট শ্রেণীর জন্য প্রযোজ্যমূল্যহারকে ২ দ্বারা গুন করতে হবে। ডিমান্ড চার্জ ও সার্ভিস চার্জ প্রযোজ্য শ্রেণীর দ্বিগুন হবে। গ্রাহকসংযোগ চার্জ এবং অতিরিক্ত হিসাবে অস্থায়ী সংযোগের সময়ের জন্য দৈনিক ৬ (ছয়) ঘন্টা বিদ্যুৎ ব্যবহারে ভিত্তিতে প্রাক্কলিত বিল জমা দিলে পরবর্তী ৭ (সাত) দিনের মধ্যে অথবা গ্রাহকের চাহিদার দিন থেকে অস্থায়ী সংযোগ দেয়া হবে। যদি অস্থায়ী সংযোগ প্রদান করা সম্ভব না হয় তবে তার কারণ জানিয়ে গ্রাহককে একটি পত্র দেয়া হবে।
লোড পরিবর্তন
· নতুন পরিবর্তন ফি প্রদান করতে হবে।
· চুক্তি পরিবর্তন ফি প্রদান করতে হবে।
· লোড বৃদ্ধির জন্য প্রযোজ্য অনুযায়ী কিলোওয়াট প্রতি বিদ্যমান হারে জামানত প্রদান করতে হবে।
· অতিরিক্ত লোডের জন্য সার্ভিস তার/মিটার বদলানোর প্রয়োজন হলে উক্ত ব্যয় গ্রাহকে বহন করতে হবে।
· প্রাক্কলন ও জামানতের অর্থ জমা দানের ৭(সাত) দিনের মধ্যে লোড বৃদ্ধি কার্যকর করা হবে। যদি লোড বৃদ্ধি করা সম্ভব পর না হয় তবে তার কারণ জানিয়ে গ্রাহককে একটি পত্র দেয়া হবে।
গ্রাহকের নাম পরিবর্তন পদ্ধতি
গ্রাহক ক্রয়সূত্রে/ওয়ারিশসূত্রে/লিজসূত্রে জায়গা বা প্রতিষ্টানের মালিক হলে সকল দলিলের সত্যায়িত ফটোকপি ও সর্বশেষ পরিশোধিত বিলের কপিসহ নির্ধারিত ফি ক্যাশ কাউন্টারে জমা করে আবেদন করতে হবে। সরেজমিন তদন্ত করে নাম পরিবর্তনের জন্য বিদ্যমান হারে জামানত প্রদান করতে হবে। হ্রাহক জামানত বাবদ উক্ত বিল নির্ধারিত পবিস দপ্তরের ক্যাশ কাউন্টারে পরিশোধ করে তার রসিদ সংশ্লিষ্ট দপ্তরে জমা দিলে ৭(সাত) দিনের মধ্যে নাম পরিবর্তন কার্যকর করা হবে।
অবৈধ ভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহার,মিটারে হস্তক্ষেপ,বাইপাস,বিনাঅনুমতিতে সংযোগ গ্রাহক ইত্যাদি ক্ষেত্রে আইনগত ব্যবস্থা
বিদ্যুৎ আইনে [Electricity Act,1910& As Amendment ``The Electricity (Amendment)Act 2006’’] ৩৯ ধারা অনুসারে এ ক্ষেত্রেনূন্যতম ১ বছর হতে ৩ বছর পর্যন্ত জেল এবং ১০ হাজার টাকা জরিমানা বিধান রয়েছে। তাছাড়া, অবৈধভাবে বিদ্যুৎ ব্যবহারের জন্য প্রতি ইউনিট বিদ্যুতের মূল্যের ৩ গুন হারে (পেনাল হারে) বিল প্রদান করা হবে। এ ছাড়া ও উক্ত বিদ্যুৎ ব্যবহারের দ্বারা যদি বিদ্যুৎ সরবরাহ সংস্থার বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম ,মিটার, মিটারিং ইউনিট ইত্যাদি ক্ষতিগ্রস্থ হয় তবে ক্ষতিগ্রস্থ বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, মিটার, মিটারিং ইউনিট পুনরায় সচলকরাগেলে মেরামত খরচ অথবা সম্পূর্ন ধবংসপ্রাপ্ত বা পুনরায় সচল করা যাবে না এরুপ সরঞ্জামের জন্য পুনঃস্থাপনের ব্যয়সহ প্রকৃত মূল্য আদায় করা হবে।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস